প্রতিনিধি রাবি
![]() |
রাবির সার্টিফিকেট প্রদান প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন উদ্বোধন করছেন উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিভিন্ন পরীক্ষার অস্থায়ী ও মূল সনদ (সার্টিফিকেট) পাওয়ার পদ্ধতি আধুনিকীকরণ করা হয়েছে। রোববার শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনের কনফারেন্স কক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব এই প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সনদ প্রদানের প্রক্রিয়া আধুনিকীকরণের জন্য সম্পূর্ণ সফটওয়্যার আপডেট করা হয়েছে। এর মাধ্যমে অনলাইনে ফি প্রদানের জটিলতা দূর করা হবে, আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং সনদ প্রদানের জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। কোনো আবেদনে ভুলত্রুটি থাকলে সেটি এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। নির্ভুল আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে মূল সনদ প্রদান করা হবে। এছাড়া, সনদ উত্তোলন সংক্রান্ত জটিলতা দূর করা হবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দ্রুততার সঙ্গে সনদ প্রদান করা সম্ভব হবে। এতে আবেদনকারীদের সময় সাশ্রয় হবে এবং তাদের বিড়ম্বনা কমে যাবে। ভবিষ্যতে এই প্রক্রিয়া আরও আধুনিকীকরণ করা হবে এবং পরীক্ষা-সংক্রান্ত অন্যান্য প্রক্রিয়াও সময়োপযোগী করা হবে।
এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন, অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মতিয়ার রহমান, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক হাসনাত কবীরসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সনদ প্রদানের প্রক্রিয়া আধুনিকীকরণের জন্য সম্পূর্ণ সফটওয়্যার আপডেট করা হয়েছে। এর মাধ্যমে অনলাইনে ফি প্রদানের জটিলতা দূর করা হবে, আবেদনপত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ হবে এবং সনদ প্রদানের জন্য এসএমএস দেওয়া হবে। কোনো আবেদনে ভুলত্রুটি থাকলে সেটি এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। নির্ভুল আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে মূল সনদ প্রদান করা হবে। এছাড়া, সনদ উত্তোলন সংক্রান্ত জটিলতা দূর করা হবে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দ্রুততার সঙ্গে সনদ প্রদান করা সম্ভব হবে। এতে আবেদনকারীদের সময় সাশ্রয় হবে এবং তাদের বিড়ম্বনা কমে যাবে। ভবিষ্যতে এই প্রক্রিয়া আরও আধুনিকীকরণ করা হবে এবং পরীক্ষা-সংক্রান্ত অন্যান্য প্রক্রিয়াও সময়োপযোগী করা হবে।
এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন, অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন খান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মতিয়ার রহমান, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক হাসনাত কবীরসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।