পদ্মা ট্রিবিউন ডেস্ক

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের বক্তব্য ধরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের বিবৃতির স্ক্রিনশট।

যুক্তরাষ্ট্রের আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেছেন, হেডস অব অ্যাগ্রিমেন্ট (এইচওএ) পূর্ণাঙ্গ বা বাধ্যতামূলক না হলেও এর মধ্যে ভবিষ্যতে পূর্ণাঙ্গ চুক্তির রূপরেখা থাকে। এতে আলোচনার সুযোগ তৈরি হয়। পূর্ণাঙ্গ চুক্তি সইয়ের ক্ষেত্রে এটি প্রথম পদক্ষেপ।

প্রধান উপদেষ্টা প্রেস সচিব শফিকুল আলম নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আজ রোববার দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।

চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন আরও বলেন, পূর্ণাঙ্গ ও বাধ্যতামূলক চুক্তির ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন ২০০৬, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস ২০০৮, ফরেন প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট (প্রমোশন অ্যান্ড প্রোটেকশন) আইন ১৯৮০-সহ বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন অনুসরণ করা হবে।

বছরে ৫০ লাখ মেট্রিক টন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কিনতে যুক্তরাষ্ট্রের আর্জেন্ট এলএনজির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকার এই হেডস অব অ্যাগ্রিমেন্ট করেছে। আর্জেন্ট এলএনজির বিবৃতির বরাত দিয়ে ২৪ জানুয়ারি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আর্জেন্ট এলএনজি যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যে বার্ষিক আড়াই কোটি মেট্রিক টন ক্ষমতাসম্পন্ন (এমটিপিএ) এলএনজি অবকাঠামো গড়ে তুলছে। চুক্তি অনুযায়ী, প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ হলে তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলার কাছে এলএনজি বিক্রি করতে পারবে।