কেক কেটে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাষ্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান ও উপাচার্য অধ্যাপক এম লুৎফর রহমান | ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব প্রতিবেদক: বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ২২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার সাভারের বিরুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট এফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এস এম মাহাবুবুল হক মজুমদার। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার হামিদুল হক খান, একাডেমিক এফেয়ার্সের ডিন অধ্যাপক মোস্তফা কামাল, বাণিজ্য ও উদ্যোক্তা বৃত্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মাসুম ইকবাল, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন লিজা শারমিন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ইমরান হোসেন, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক নাদির বিন আলীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রমাগত উন্নয়নের ধারায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, যেদিন বিশ্ববিদ্যালয়টি শতবার্ষিকী অনুষ্ঠান পালন করবে সেদিন সারা পৃথিবীতে সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্থান করে নিবে। ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ইতিমধ্যে গবেষণায় ভাল করেছে। এই গবেষণায় সন্তুষ্ট থাকলে চলবেনা ।

সভাপতির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম লুৎফর রহমান বলেন, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা চাকরি খুঁজবে না, তারা চাকরি দেবে। সেই লক্ষেই এ বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করে যাচ্ছে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

দিনব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল বর্ণাঢ্য র‌্যালি, আলোচনা অনুষ্ঠান, কেক কাটা, মানব লোগো তৈরি, খেলাধুলা, ফান ইভেন্টস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়ের থিম সঙ–এর নৃত্যনাট্য পরিবেশনা। অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সাজানো হয় বর্নিল সাজে।