গ্রেপ্তারের পর অন্তর্বর্তীকালীন জামিনে মুক্ত চিকিৎসক ও তাঁর মা-বাবা

জামিনে মুক্তির পর আদালত থেকে বেরিয়ে আসছেন আসামিরা | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন
প্রতিনিধি নাটোর: হত্যার প্রস্তুতি গ্রহণসংক্রান্ত এক মামলায় নাটোর সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ সুমনা সরকার ও তাঁর মা-বাবাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজিরের পর তাঁদের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেল পৌনে চারটায় নাটোরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এ এফ এম গোলজার রহমান জামিন আদেশ দেন। এর আগে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) নাটোর জেলা শাখা ও জেলা আইনজীবী সমিতির নেতারা দীর্ঘ সময় আলোচনা শেষে মামলার বিষয়টি আগামী সাত দিনের মধ্যে মীমাংসার সিদ্ধান্ত হয়।

নাটোরের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত সূত্রে জানা যায়, আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পেয়ে সদর থানার পুলিশ বুধবার রাতে বাড়ি থেকে চিকিৎসক সুমনা সরকার (৪৫), তাঁর মা করুণা রানী সরকার (৬২) ও বাবা সুনীতি রঞ্জন সরকারকে (৬৫) গ্রেপ্তার করে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাছিম আহমেদ আসামিদের আদালতে হাজির করেন। আসামিদের পক্ষে জামিনের আবেদন না থাকায় আদালত তাঁদের আদালত হাজতে রাখার নির্দেশ দেন।

খবর পেয়ে বিএমএ নাটোর জেলা শাখার সভাপতি জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এ ওয়াই খান, নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক পরিতোষ কুমার এবং সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান আদালত চত্বরে আসেন। তাঁরা সরকারি কৌঁসুলির কার্যালয়ে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি রুহুল আমীন তালুকদার, জিপি আসাদুল ইসলাম, মামলার বাদী আইনজীবী অজিত কুমার বিশ্বাস, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আলী আজগরের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠকে বসেন। একপর্যায়ে চিকিৎসক নেতারা হাজতখানায় গিয়ে চিকিৎসক সুমনা সরকারের সঙ্গেও কথা বলেন। দুই দফা আলোচনা শেষে বেলা সাড়ে তিনটায় উভয় পক্ষ আগামী সাত দিনের মধ্যে বিরোধের বিষয়টি মীমাংসা করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

এরপর বিকেল পৌনে চারটায় আদালতে আসামিদের জামিনের আবেদন জমা দেন। বিচারক উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আসামিদের আগামী ধার্য তারিখ পর্যন্ত দুই হাজার টাকা জিম্মায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন। এর আগে বিচারক আদালতে উপস্থিত সবাইকে জানান, আদালতের কাছে বাদী ও আসামি সমান। আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি এক বছর ধরে বিচারাধীন। অথচ তাঁরা বিষয়টি মীমাংসার কোনো উদ্যোগ নেননি। বরং আদালতের আদেশ যথাযথভাবে পালন করেননি। আদালতকে অবজ্ঞা করেছেন। তাই আইন অনুসরণ করেই আসামিদের প্রতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেওয়া হয়েছে। জামিন আদেশ পৌঁছার পর আদালতের হাজতখানা থেকে আসামিদের মুক্তি দেওয়া হয়।

খবর পেয়ে বিএমএ নাটোর জেলা শাখার সভাপতি জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এ ওয়াই খান, নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক পরিতোষ কুমার এবং সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান আদালত চত্বরে আসেন। তাঁরা সরকারি কৌঁসুলির কার্যালয়ে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি রুহুল আমীন তালুকদার, জিপি আসাদুল ইসলাম, মামলার বাদী আইনজীবী অজিত কুমার বিশ্বাস, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আলী আজগরের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠকে বসেন। একপর্যায়ে চিকিৎসক নেতারা হাজতখানায় গিয়ে চিকিৎসক সুমনা সরকারের সঙ্গেও কথা বলেন। দুই দফা আলোচনা শেষে বেলা সাড়ে তিনটায় উভয় পক্ষ আগামী সাত দিনের মধ্যে বিরোধের বিষয়টি মীমাংসা করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

এরপর বিকেল পৌনে চারটায় আদালতে আসামিদের জামিনের আবেদন জমা দেন। বিচারক উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আসামিদের আগামী ধার্য তারিখ পর্যন্ত দুই হাজার টাকা জিম্মায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন। এর আগে বিচারক আদালতে উপস্থিত সবাইকে জানান, আদালতের কাছে বাদী ও আসামি সমান। আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি এক বছর ধরে বিচারাধীন। অথচ তাঁরা বিষয়টি মীমাংসার কোনো উদ্যোগ নেননি। বরং আদালতের আদেশ যথাযথভাবে পালন করেননি। আদালতকে অবজ্ঞা করেছেন। তাই আইন অনুসরণ করেই আসামিদের প্রতি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেওয়া হয়েছে। জামিন আদেশ পৌঁছার পর আদালতের হাজতখানা থেকে আসামিদের মুক্তি দেওয়া হয়।